ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি সারা বিশ্বেই ভারতের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। সংখ্যাগরিষ্ঠতার দোহাই দিয়ে কর্তৃত্ববাদের রমরমা চলছে। চলছে সংখ্যালঘু নিপীড়নও। এই সময়ে রবীন্দ্রনাথ বেঁচে থাকলে নরেন্দ্র মোদির এই বিজেপি সরকার নিয়ে কী বলতেন? সেই প্রশ্নে একটি ধারণা দিয়েছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অ
‘কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা, মনে মনে...’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এ গান লিখেছিলেন ১৯৩৯ সালে। ঠাকুর যদি ঘুণাক্ষরেও জানতেন, একদিন প্রযুক্তি মানুষের ‘মনে মনে’ও হারিয়ে যাওয়ার অধিকার কেড়ে নেবে, তাহলে কী করতেন? সে উত্তর মহাকালের গর্ভেই থাকুক।
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত সোমবার পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীত্ব ছেড়ে দেশ ত্যাগ করেন আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনা। এরপর থেকেই কার্যত ভেঙে পড়ে আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা। ঘটতে থাকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীসহ সংখ্যালঘুদের ওপর হামলাসহ মন্দির–বসতবাড়ি ভাঙচুরসহ লুটপাটের ঘটনা।
বাংলাদেশে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত সোমবার পতন ঘটেছে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীত্ব ছেড়ে নীরবে দেশ ছেড়েছেন আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনা। এরপর থেকেই কার্যত ভেঙে পড়েছে আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা। সোশ্যাল মিডিয়ায় আসছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলাসহ মন্দির–বসতবাড়ি ভাঙচুর লুটপাটের ঘটনা।
১৯১৯ সালে অবকাশ যাপনের জন্য তখনকার আসাম রাজ্যের রাজধানী শিলংয়ে গিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯১৯ সালের ১১ অক্টোবর তিনি সেখানে পৌঁছান। শিলংয়ে বেশ কিছুদিন থেকে তিনি সিলেট ভ্রমণের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। সেখান থেকে সিলেট মাত্র ১৪০ কিলোমিটারের পথ। তখন সিলেট পর্যন্ত সরাসরি কোনো রাস্তা ছিল না। বিকল্প পথ গুয়াহা
বেশ কয়েক বছর ধরেই আমাদের দেশে শুরু হয়েছে রবীন্দ্রনাথের প্রতি বিষোদ্গার। আগে মূলত করত স্বল্পশিক্ষিত ধর্মান্ধ মানুষ। এই ধর্মান্ধ মানুষের প্ররোচনায় সাধারণ মুসলমানেরাও একসময় এসব কুৎসায় বিশ্বাস আনত।
১৩৩১ বঙ্গাব্দের গ্রীষ্মের অবকাশ। বিশ্বভারতী বন্ধ হয়েছে। রবীন্দ্রনাথও ছুটি কাটাতে কলকাতা থেকে রওনা হলেন শিলংয়ের উদ্দেশে। ইংরেজিতে সে তারিখ ২৬ এপ্রিল ১৯২৩। সেবার তিনি শিলংয়ে ছিলেন প্রায় দুই মাস। জুনের মাঝামাঝি ফিরেছিলেন। শিলং তাঁর খুব ভালো লেগে গিয়েছিল। এতটাই ভালো লেগেছিল যে ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের গ্রীষ্মক
নোবেলজয়ী বাঙালি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে শান্তিতে নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূসকে একহাত নিলেন আওয়ামী লীগ নেতা মাহবুবউল আলম হানিফ। তাঁর ভাষায়, দুজনেই নোবেল বিজয়ী হলেও একজন সমাজসেবক, আর আরেকজন শোষক।
আজ পঁচিশে বৈশাখ। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মজয়ন্তী। দিনটি ঘিরে কবির স্মৃতিবিজড়িত কুষ্টিয়ার শিলাইদহ কুঠিবাড়ি ও নওগাঁর পতিসরে রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি চত্বরে আয়োজন করা হয়েছে নানা উৎসবের।
আজ ২৫ বৈশাখ। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন। দিনটিকে ঘিরে দেশের টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান। নির্বাচিত কিছু অনুষ্ঠানের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে
আপনি, রবীন্দ্রনাথ, রাষ্ট্রে বিশ্বাস করতেন না; বিশ্বাস করতেন সমাজে। ভারতবর্ষে সমাজই বড়, রাষ্ট্র এখানে একটি উৎপাতবিশেষ—এ আপনার ধারণার অন্তর্গত ছিল। রাষ্ট্র ছিল বাইরের। সমাজ আমাদের নিজস্ব। এই সমাজকে আমরা নিজের মতো গড়ে তুলব, এই আস্থা আপনার ছিল।
‘দুঃখের আঁধার রাত্রি বারে বারে এসেছে আমার দ্বারে; একমাত্র অস্ত্র তার দেখেছিনু, কষ্টের বিকৃত ভাল, ত্রাসের বিকট ভঙ্গি যত, অন্ধকারে ছলনার ভূমিকা তাহার॥...’ কবিতাটি কি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের লেখা সর্বশেষ কবিতা? কবিতাপ্রেমী নামের কলকাতাকেন্দ্রিক একটি ফেসবুক পেজ থেকে ‘রবীন্দ্রনাথের সর্বশেষ কবিতা’ শিরোনামে
‘পাখিকে শেখানোর কায়দাটা পাখির চেয়ে এত বেশি বড় যে, পাখিটাকে দেখাই যায় না; রাজা বুঝিলেন, আয়োজনের ত্রুটি নাই। খাঁচায় দানা নাই, পানি নাই; কেবল রাশি রাশি পুঁথি হইতে পাতা ছিঁড়িয়া কলমের ডগা দিয়া পাখির মুখের মধ্যে ঠাসা হইতেছে।’
হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারের সন্তান ছিলেন। অর্থাভাবে কলেজের থার্ড ইয়ারেই পড়াশোনায় ইতি ঘটে। তবে পড়ার মনটি ছিল ষোলো আনা। তাঁর এক পিসতুতো ভাই জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে খাজাঞ্চির কাজ করতেন। তাঁর অনুরোধে রবীন্দ্রনাথ মাসিক কিছু সাহায্যের ব্যবস্থা করেন। তবে নানা জনের সাহায্য নিয়ে পুরো ছাত্রজ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বাংলা সাহিত্যের অবিস্মরণীয় নাম। এবার এই নাম যুক্ত হলো বিজ্ঞানেরও খাতায়। সম্প্রতি রবীন্দ্রনাথের ঠাকুর নামের সঙ্গে মিলিয়ে ব্যাকটেরিয়ার নাম রেখেছেন একদল বিজ্ঞানী। সম্প্রতি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা ‘উপকারী’ এক ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান পেয়েছেন। আর সেটিরই নামকরণ হয়েছে রবিঠাকুরের (
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে অবস্থিত বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামে প্রতিষ্ঠিত রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে...
বিতর্কিত ফলক ভেঙে দিয়েছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। এরপর কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামসহ বাংলা, ইংরেজি ও হিন্দি ভাষায় শান্তিনিকেতনের সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা নতুন ফলক লাগানো হয়েছে।